০২ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২
“বিচ্ছিন্নভাবে কমবেশি বৃষ্টিপাত হবে; ব্যাপক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা কম,” বলেন আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ।
“বর্তমানে নদ-নদীর পানি কমতেছে। আশা করছি দুই একদিনের মধ্যে পরিস্থতি স্বাভাবিক হবে।’’
পার্বত্য তিন জেলায় পাহাড় ধসে প্রাণহানির খবর না মিললেও হাজারো মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে আশ্রয়কেন্দ্রে গেছেন। তিন জেলায় ৫৯০টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে।
বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপের কারণে শনিবার পর্যন্ত জেলাজুড়ে বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে।
দেশের নিরিখে একই সময়ে মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টি দেখেছে নোয়াখালী।
“ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। প্রস্তুত রাখা হয়েছে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র।”
সিলেট, রংপুর ও কুড়িগ্রামের রাজারহাটে মঙ্গলবার অতিভারি বৃষ্টিপাত হয়েছে।
বান্দরবানসহ খুলনা বিভাগে যে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে, তা প্রশমিত হতে পারে।