০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
তুখোর আড্ডাবাজ, প্রাণবন্ত কথাবার্তা আর বন্ধুবৎসল হৃদয়ের অধিকারী এ মানুষটির জন্ম ১৯৭০ সালের ১ অক্টোবর, পঞ্চগড় জেলার বোদা উপজেলায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংগঠন এবং সংবাদপত্রে কাজ করেছেন। বিশেষত, দৈনিক সংবাদ-এর সম্পাদকীয় বিভাগে সাত বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা তাকে লেখালেখির জগতে প্রতিষ্ঠিত করে। বর্তমানে একটি বেসরকারি ব্যাংকে কর্মরত রয়েছেন। তার রচিত বইয়ের কয়েকটি– ‘শেয়ালতন্ত্র জিন্দাবাদ’; ‘নারী ও দারিদ্র্য’; ‘নির্যাতিত নারী, উপেক্ষিত মানবাধিকার’; ‘নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন: চ্যালেঞ্জ ও করণীয়’; ‘ধর্ষণের মনস্তত্ত্ব’; ‘বাংলাদেশের আদিবাসী নারীর চালচিত্র’ (ঈশানী চক্রবর্তীর সঙ্গে যৌথভাবে); ‘প্যাঁচের রাজনীতি, রাজনীতির প্যাঁচ’।
যুদ্ধ দূরে। কিন্তু দহন লাগতে যাচ্ছে আমাদেরও ঘরে। আর এর মূল কারণ হলো জ্বালানি অর্থনীতি।
আমরা কি এমন একটি সমাজ চাই, যেখানে তরুণরা বাস্তব বন্ধুত্বের উষ্ণতা ভুলে যাচ্ছে, যেখানে কথোপকথন নয়, রাজত্ব করে নিঃশব্দ স্ক্রলিং; সম্পর্ক নয়, গুরুত্ব পায় রিলসের অ্যাকশন ফ্রেম?
যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন নীতিমালা যে বিভিন্ন বড় কোম্পানির স্বার্থ দ্বারা পরিচালিত হয়, তা বহু বছর ধরেই সুবিদিত। ইলন মাস্ক এবং ট্রাম্পের মধ্যকার বর্তমান দ্বন্দ্ব আসলে ওই গোপন অর্থনৈতিক লেনদেনের জটিলতা প্রকাশ্যে এনে দিয়েছে।
সদ্য ঘোষিত ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ প্রমাণ করছে, সরকার এখন কর্মচারীবৃন্দকে রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল কর্মচারী হিসেবে নয়, বরং নির্ভয়ে প্রশ্ন না করা, মাথা না তোলা, নির্দেশ পালনের জন্য একান্ত বাধ্যগত বানিয়ে রাখতে চায়।
যারা ক্ষমতায় এনেছিলেন, তারাই কি এখন পিছুটান দিচ্ছেন? সেনাবাহিনী, রাজনৈতিক দল এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়—সবাই এখন মুহাম্মদ ইউনূসের পরবর্তী পদক্ষেপের দিকে তাকিয়ে আছে।
সান্ডা নিয়ে হুজুগটা হালের হলেও আমাদের দেশে সান্ডার তেল প্রাচীনকাল থেকেই ফুটপাতের ক্যানভাসাররা বিক্রি করে আসছেন। তাদের দাবি অনুযায়ী, গৃহস্থালি থেকে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা অবধি— এই তেলের উপকারিতা পাওয়া যায়।