Published : 26 Mar 2023, 02:09 AM
সাতক্ষীরা জেলায় বঙ্গোপসাগরের সমুদ্রসৈকতে গরম পড়ার সাথে সাথে বেড়ে চলেছে ভ্রমণ পিপাসুদের পদচারণা।
কক্সবাজারের পর বাংলাদেশের দ্বিতীয় বড় সমুদ্রসৈকত বলা হয় সাতক্ষীরা জেলায় শ্যামনগর উপজেলার মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকতকে।
একদিকে সুন্দরবন অন্যদিকে বঙ্গোপসাগরের জলরাশির গর্জন দেশি ও বিদেশি পর্যটককে টেনে আনছে এই সৈকতে।
সৈকতের বুকে হরিণ আর বাঘের পায়ের ছাপ ভ্রমণের উত্তেজনাকে আরও চাঙ্গা করবে।
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকতে আসা ভ্রমণ পিপাসু চুমকি রায় বলেন, ”আমি এখানে আমার ভাইয়ের সাথে প্রথম এসেছি। আমার খুব ভালো লাগছে।
”এখানে এসে একসাথে সমুদ্রসৈকত আর তার পাশে বাঘ মামা থাকার আশ্রয় স্থল গহীন সুন্দরবন দেখা হলো। দুটোই আমাকে মুগ্ধ করে দিয়েছে।”
সৈকতে ঘুরতে আসা রাকিব হোসেন বলেন, ”আমি পরিবার-পরিজন নিয়ে চলে এসেছি সমুদ্রে জলকেলিতে।
”বঙ্গোপসাগরে তীরে এই সমুদ্র সৈকতের বিশাল বড় বড় ঢেউ দেখতে অনেক আনন্দ।”
পর্যটকদের কেউ কেউ বললেন, সাতক্ষীরাতে কক্সবাজারের মতো এমন বড় সমুদ্র সৈকত আছে তা জানা ছিল না তাদের কারোরই।
পর্যটক আকর্ষণে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি জরুরি জানিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা রুবেল মিয়া বলেন, ”আমাদের এই মান্দাবাড়িয়া সমুদ্র সৈকতে দিনে অনেক দেশি-বিদেশি পর্যটক ভিড় করে।
”কিন্তু এখানকার যাতায়াত ব্যবস্থা অনেক খারাপ। কোনো পর্যটক বাইরে থেকে আসলে থাকা-খাওয়ার কোনো ব্যবস্থা নেই।”
”আমি সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের দৃষ্টি আকর্ষণ করি আমাদের এই মান্দাবাড়িয়া সমুদ্র সৈকতকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য।”
আপনার নিবন্ধিত ইমেইল থেকে অপ্রকাশিত লেখা/ছবি/ভিডিও আকারে নাগরিক সংবাদ পাঠান [email protected] ঠিকানায়।
নিবন্ধিত নাগরিক সাংবাদিক হতে আপনার নাম (বাংলা ও ইংরেজিতে), ঠিকানা, ফোন নম্বর, ইমেইল আইডি এবং ছবি [email protected] ঠিকানায় ইমেইল করুন।