Published : 16 Mar 2021, 04:56 PM
স্বাধীন দুর্নীতি দমন ট্রাইব্যুনালের শুনানির পর গত জানুয়ারিতে এই দুইজনকে অপরাধী বলে রায় দেয় ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্তা সংস্থা। এক বিবৃতিতে মঙ্গলবার শাস্তির ঘোষণা দিল তারা।
আইসিসি দুর্নীতি বিরোধী বিধির দুটি ধারা ভঙ্গের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হন নাভিদ ও শাইমান।
দুজনের মধ্যে নাভিদ শুধু টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বাছাইপর্বেই নয়, ২০১৯ টি-টেন লিগেও ঠিক এই দুটি ধারা ভঙ্গের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হন।
দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর ২০১৯ সালের ১৬ অক্টোবর সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল দুজনকে। ওই সময় থেকেই বিবেচনা করা হবে দুজনের নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ।
সেসময় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ইসএসপিএনক্রিকইনফোর একটি খবরে বলা হয়েছিল, বিশ্বকাপ বাছাইয়ের তিনটি ফল প্রভাবিত করে এই দুজন ২ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলারের মতো আয় করতে পারতেন।
নিষিদ্ধ হওয়ার সময় আমিরাতের অধিনায়ক ছিলেন নাভিদ। এখনও তিনি দেশটির সফলতম আন্তর্জাতিক বোলার। আরেক নিষিদ্ধ শাইমান এখনও দেশের সফলতম আন্তর্জাতিক ব্যাটসম্যান।