Published : 21 Sep 2018, 05:16 PM
আখাউড়া রেলওয়ে থানার ওসি শ্যামল কান্তি দাস জানান, শুক্রবার সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে লাইনচ্যুত ইঞ্জিন ও বগি উদ্ধার করার পর রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়।
এর আগে বেলা পৌনে ১টার দিকে কসবা উপজেলার ইমামবাড়ি রেলওয়ে স্টেশনের কাছে ট্রেনটি লাইনচ্যুত হয়।
চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা ঢাকামুখী মালবাহী কনটেইনার ট্রেনের ইঞ্জিন ও একটি বগি লাইনচ্যুত হয় জানিয়ে তিনি বলেন, “দুর্ঘটনার পর থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রাম-সিলেট রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়।”
পরে আখাউড়া রেলওয়ে জংশন থেকে একটি উদ্ধারকারী ট্রেন ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার কাজ শুরু করে বলে জানান ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনের সহকারী মাস্টার মাইনুল হক।
তিনি বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, দুর্ঘটনার পর ঢাকাগামী চট্টলা এক্সপ্রেস কুমিল্লার শশীদল রেলওয়ে স্টেশনে, চট্টগ্রামগামী চট্টলা এক্সপ্রেস ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে, ঢাকাগামী কর্ণফুলী এক্সপ্রেস কুমিল্লা, চট্টগ্রামগামী কর্ণফুলী এক্সপ্রেস আখাউড়ায়, চট্টগ্রামগামী নাসিরাবাদ এক্সপ্রেস আখাউড়ায় ও ঢাকাগামী মহানগর এক্সপ্রেস ইমামবাড়ি রেলওয়ে স্টেশনে আটকা পড়ে।
সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে লাইনচ্যুত ইঞ্জিন ও বগি উদ্ধার করার পর সেগুলো আবার ছেড়ে যায়।