০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
নোয়ান্নই ইউনিয়নের গোরাপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে বলে সুধারাম থানার ওসি মো. কামরুল ইসলাম জানান।
“সাইফুল কখনও বাবা-মায়ের সঙ্গে অভিমান করবে না। তাকে আমি বাবার কবরের পাশে দাফন করেছি।”
মেঘনা নদীতে ট্রলার ডুবির ঘটনায় এ পর্যন্ত তিনজনের লাশ উদ্ধারের খবর দিল পুলিশ।
এক জেলের মোবাইল ফোনে ধারণ করা দুই ডলফিনের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
এখনো নিখোঁজ এক পুলিশ সদস্য ও এক শিশু।
“এরপর একটা ঢেউ এসে বাড়ি মারার পর ট্রলারটা উল্টে গেছে। এরপরে আমরা যে যার মত চেষ্টা করে প্রায় দুই ঘণ্টা ভেসে ছিলাম,” বলেন উদ্ধার হওয়া এক পুলিশ সদস্য।
দুপুরে তিন পুলিশ সদস্য, আনসার সদস্য, রোহিঙ্গা রোগী, বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার কর্মকর্তাসহ ৩৯ জনকে নিয়ে ট্রলারটি রওনা হয়েছিল।
জোয়ারের পানিতে ৭৩টি পুকুরের মাছ ভেসে গেছে বলে জানিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।